18th Birthday #Google today!

Today #Google's 18th birth day. This great search engine was born 1998 in USA.

Google's 18th birth day-2016


#Google was founder by Larry page & Sergey Brin .


Larry Page & Sergey Brin
#At first it's name was "Backrub".
#At first it's main profitable source was "Adward".
#It's most popular services are productivity software (google docs), social networking service (google+),
,email (gmail),web browsing (google chrome ),instant messaging and video chat (Hangsouts),photo editing (google photos),and most popular video sharing website (youtube).

To know more about google click here.


ওডেস্কের সেরা বাংলাদেশি ফ্রিল্যান্সার

দেশের অন্যতম সেরা ফ্রিল্যান্সার সাঈদ ইসলাম তার অভিজ্ঞতার মূল্যবান কিছু টিপস প্রশ্নের উত্তরের মাধ্যমে জানিয়েছেন

অনেক নতুন পাঠক ইমেইল পাঠিয়েছেন তারা কিভাবে শুরু করতে পারেন সে বিষয়ে কিছু গাইডলাইনের জন্য। এসংখ্যায় “ঘরে বসে আয়” বিভাগের পাঠকদের জন্য দেশের অন্যতম সেরা ফ্রিল্যান্সার সাঈদ ইসলাম তার অভিজ্ঞতার মূল্যবান কিছু টিপস আমার করা প্রশ্নের উত্তরের মাধ্যমে জানিয়েছেম।
ইন্টারনেটে আউটসোর্সিং কাজ পাওয়ার জনপ্রিয় মার্কেটপ্লেস ওডেস্ক (www.odesk.com) প্রকাশিত বিভিন্ন কাজে দক্ষ ব্যক্তিদের তালিকায় শীর্ষে আছে বাংলাদেশি মুক্ত পেশাজীবীরা (ফ্রিল্যান্সার) কিছু দিন আগে  ওডেস্ক প্রকাশিত বিষয়ভিত্তিক সেরা দক্ষ ফ্রিল্যান্সারদের তালিকা থেকে তথ্য জানা গেছে
প্রকাশিত সেরা দক্ষ অভিজ্ঞ বিষয়ভিত্তিক ফ্রিল্যান্সারদের তালিকায় গ্লোবালাইজেশন বিভাগের তিনটিতে শীর্ষে আছেন বাংলাদেশি ফ্রিল্যান্সার সাঈদ ইসলাম এর মধ্যে নেটওয়ার্ক অ্যান্ড ইনফরমেশন সিস্টেমস বিভাগের লিনাক্স এবং অ্যাসটারিস্ক সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট বিভাগের ভিওআইপিতে শীর্ষে আছেন তিনি  তিনটি বিভাগে শীর্ষে থাকার পাশাপাশি এটুবিলিংয়ে ফ্রিপিবিএক্সে দ্বিতীয়, ট্রিক্সবক্স জিমব্রাতে পঞ্চম স্থানে আছেন তিনি
 
উল্লেখ্য ওডেস্কে তিন হাজার ৪০০ ঘণ্টার বেশি কাজ করা সাঈদ ইসলাম ২০১০ সালের সেপ্টেম্বর মাসে ওডেস্কে থেকে কাজ নেয়া শুরু করেন, ২০১১ সালের এপ্রিল মাসে তিনি ওডেস্কের স্পট লাইট কনট্রাক্টর তালিকায় জায়গা করে নেন  ওডেস্কে তার এজেন্সি “বিগমাসটেক” বাংলদেশ থেকে সব থেকে বেশী উপার্জন করা এজেন্সি।
বিশ্বখ্যাত সার্চ ইঞ্জিন গুগল থেকে সিনিয়র সিস্টেম ইঞ্জিনিয়ার পদে চাকরির সুযোগ পান সাইদ ইসলাম কিন্তু দেশের প্রতি ভালোবাসা ও দেশে নতুনদের শিখানোর জন্য গুগলের প্রস্তাব করা চাকরি ফিরিয়ে দেন বিষয়ে তিনি বলেন, ‘ সুযোগ পাওয়ার পর দেশের পাশাপাশি ভারতে কাজ করার সুযোগ চেয়ে জানতে পারি, সেখানে গুগলের অফিস কার্যক্রম নেই তাই আমার আর পদে যোগ দেওয়া হয়নি


Sayed islam

#  ফ্রিল্যান্স আউটসোর্সিং শুরু করতে কি কি প্রস্তুতি দরকার?
একটু মজা করে শুরু করি। ফ্রিল্যান্সিং শুরু করতে তেমন কোন প্রস্তুতির দরকার হয় না, পথে ঘাটে বিজ্ঞাপন দিলেই হয় যেমন ধরা যাক ফ্রিল্যান্স ফটোগ্রাফার, ফ্রিল্যান্স পিএইচপি প্রোগ্রামার, ফ্রিল্যান্স কাঠমিস্ত্রী, ফ্রিল্যান্স ক্লিনার ইত্যাদি; তবে আউটসোর্সিং (ফ্রিল্যান্সিং ও আউটসোর্সিং এক জিনিস নয়) এর কাজ শুরু করতে হলে কয়েকটা ব্যাপার মনে প্রাণে গেঁথে নিতে হবে যেগুলো হলঃ


·         এটি শুনতে যতটা সহজ মনে হয় প্রকৃত পক্ষে তা নয়
·         আউটসোর্সিং এর কাজ করতে কোন প্রকার অর্থের প্রয়োজন হয় না শুধু মেধাই পুঁজি।
·         পূর্ণ ধারণা এবং আউটসোর্সিং এর উপযোগী এমন অন্তত একটি কাজের দক্ষতা থাকতে হবে।
·         আউটসোর্সিং আর আইটি একই জিনিস নয়, অর্থাৎ আইটি অভিজ্ঞতা না থাকলে যে এ কাজ করা যাবে না সেটা ভুল।
·         আউটসোর্সিং ব্যাপারটি কি এর উপর পর্যাপ্ত রিসার্চ করতে হবে।
·         শুরুতে এ ক্ষেত্র থেকে কত আয় করা যাবে তা নিয়ে চিন্তিত না হয়ে মানসম্পন্ন দক্ষতার দিকে মনযোগী হতে হবে।
·         অর্থ উপার্জন যে একটি সহজ কাজ নয় সেটি মনে রাখতে হবে।
·         ইংরেজিতে দখল থাকতে হবে
  
  # কোন ট্রেনিং এর প্রয়োজন আছে কিনা?
সঠিক ভাবে রিসার্চ করলে কোন প্রকার ট্রেইনিং এর প্রয়োজন নেই তবে গাইড লাইন এর 
প্রয়োজন হতে পারে তাদের জন্য যাদের আউটসোর্সিং এর উপযোগী কাজ এ দক্ষতা আছে কিন্তু 
রিসার্চ এ সফল হয়নি।

# ট্রেনিং ছাড়াও অনলাইনে শেখা যায় কিন্তু কোন কাজ গুলো?
  'শেখা' ব্যাপার টি সম্পূর্ণ নিজস্ব একটি ব্যাপার। আমার অভিজ্ঞতা অনুযায়ী ইন্টারনেট এর সাহায্য নিয়ে সব কাজই শেখা সম্ভব তবে সে ক্ষেত্রে ওই বিষয়ের উপর সঠিক ধারণা থাকতে হবে, যেমন সঠিক বাক্য গঠনের ক্ষেত্রে ব্যাকরণ জানা প্রয়োজন। ধারনায় ঘাটতি থাকলে অথবা ইন্টারনেট এর মাধ্যমে শিখতে অসফল হলে ট্রেইনিং এর সাহায্য নেওয়া যেতে পারে। 


স্কিল বাড়ানোর উপায়?
 
        * আত্মবিশ্বাস

       *  কৌতূহল

       *  আগ্রহ

       * চেষ্টা

  # কমপক্ষে কতটুকু স্কিলড হলে ফ্রিল্যান্সিং শুরু করতে পারে একজন?
নুন্যতম মধ্যমানের দক্ষতা প্রয়োজন।
  # ইদানিং ভুয়া ট্রেনিং সেন্টার এর কার্যক্রম লক্ষ করা যাচ্ছে, এদের বিরুদ্ধে কোন পদক্ষেপ নেয়ার পরিকল্পনা আছে কি?
ভুয়া ট্রেইনিং সেন্টার না বলে বলবো 'ট্রেইনিং সেন্টার নামক প্রতারণা মুলক বাণিজ্য'। আমি 
ইতিমধ্যে প্রচারণার মাধ্যমে যতটুকু সম্ভব সচেতন করে আসছি তবে সরকার উপযুক্ত নীতিমালার
 মাধ্যমে পদক্ষেপ নিলে বেশী কার্যকর হবে। 
  # অনেকেই বলে অনলাইন থেকে শিখতে, কিন্তু প্রোগ্রামিং, ওয়েব ডেভেলাপমেন্ট, সিস্টেম অ্যাডমিনিস্ট্রেশন এইসব জটিল কাজগুলো আসলেই কি অনলাইন থেকে শিখতে পারা যায়?
বিষয়টির উপর প্রাথমিক এবং সঠিক ধারনা থাকলে শেখা সম্ভব তবে এক্ষেত্রে ব্যক্তি অবশ্যই স্মার্ট 
হতে হবে।
  # কোন কোন কাজগুলোর বর্তমানে চাহিদা বেশী?
প্রথমত আমি বলবো ডেটা এন্ট্রি, যা অনেকেই একে এসইও বলে থাকে, এর চাহিদা অনেক বেশি,
 এরপর মূল এসইও এর কাজ ও ওয়েব ডেভেলপমেন্ট। আমাদের দেশের প্রেক্ষাপটে ইউনিক কিছু 
কাজ জানা থাকলে ভাল; যেমন অ্যানিমেশন, থ্রিডি গ্রাফিক্স, ক্লাউড কম্পিউটিং, জনপ্রিয় ওপেন
 সোর্স প্রযুক্তি, ইত্যাদি। 
   # ফ্রিল্যান্স আউটসোর্সিং এ ইংরেজী এর গুরুত্ব?
মূলত ক্লায়েন্ট এর সাথে যোগাযোগের জন্য ইংরেজি জানা প্রয়োজন কারণ এটি কাজ পাবার সম্ভবনা বাড়িয়ে দেয়। তবে লক্ষ্য রাখতে হবে, যে সকল কাজের সাথে ইংরেজির সম্পৃক্ততা আছে সেক্ষেত্রে ইংরেজি জানা খুবই প্রয়োজন। যেমন ধরা যাক আর্টিকেল রাইটিং অথবা কমেনটিং। এছাড়া ক্লায়েন্ট এর সাথে কি ভাবে যোগাযোগ অথবা কথা বলতে হবে সে ব্যাপারে অবশ্যই সঠিক ধারণা থাকতে হবে। এক দেশের গালি অন্য দেশের বুলি, কথাটি মনে রাখতে হবে।
v  অনেকেই কাজ জানে কিন্তু মার্কেটপ্লেস গুলোতে কাজ পায় না, শেষে অধৈয্য হয়ে এগুলো থেকে সরে দাঁড়ায়। একজন স্কিলড মানুষ কিভাবে তার মেধা কাজে লাগিয়ে কাজ পেতে পারে?
পূর্বের মতো করে বলবঃ
·         আত্মবিশ্বাস
·         আগ্রহ
·         চেষ্টা, চেষ্টা এবং চেষ্টা
  # অনেকেই প্রথম কাজ পেতে অনেক সময় লাগে, আপনি নিজের কিভাবে প্রথম কাজ পেয়েছিলেন ব্যাক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকে বলুন।
শুরুতে কাজ পেতে সময় লাগে কথাটির সাথে আমি একমত নই। সঠিক ভাবে আবেদন পদ্ধতি অনুসরণ করলে কাজ পেতে দেরি হবার কথা নয়। আমি প্রথমে আউটসোর্সিং ব্যাপারটি কিভাবে কাজ করে সেটির সম্পর্কে সঠিক ধারণা নিই। মার্কেট প্লেইস এ সুন্দর একটি প্রোফাইল তৈরি করি সাথে করে কিছু পরীক্ষা দিই যা আমার দক্ষতার সাথে সম্পৃক্ত। তারপর নিজের যোগ্যতা অনুযায়ী কাজ পোস্ট এর তালিকার সাথে মিলিয়ে কাজ খুঁজতে থাকি। শুধু মাত্র পছন্দ মতো কাজ এর পোস্ট পড়ি এবং ক্লায়েন্ট এর প্রয়োজনটি বোঝার চেষ্টা করি। তারপর প্রোফেশনাল কভার লেটার লেখার পদ্ধতি অনুসরণ করে আমার দক্ষতা ও যোগ্যতার বর্ণনা দিয়ে আবেদন করি। প্রথম কাজটি সিস্টেম মাইগ্রেশন ভিত্তিক ছিল যেখানে আমি আবেদনের সময় কাজ সম্পৃক্ত একটি প্রস্তাবিত ড্রাফ্‌ট সিস্টেম নেটওয়ার্ক নকশা করে ক্লায়েন্ট কে পাঠিয়েছিলাম যেটা তাকে বিশেষ ভাবে আকর্ষণ করেছিল।
    # নতুনদের জন্য আপনার পক্ষ থেকে কোন সেমিনার বা কর্মশালার আয়োজন করা হয় কি?
কর্ম ব্যাস্ততার ফাঁকে ফাঁকে আমার কর্মস্থল বিগমাসটেক এর অফিসে এ সাপ্তাহিক কিছু কর্মশালার আয়োজন করে থাকি। যেহেতু আমি ইনফরমেশন টেকনোলজির বিশেষ একটি ক্ষেত্রের সাথে জড়িত সেহেতু কম্পিউটার সায়েন্স ও ইঞ্জিনিয়ারিং এ শেষ বর্ষের অথবা সদ্য পাস করা ছাত্র/ছাত্রীদের জন্য অগ্রাধিকার ভিত্তিতে চাকুরী, রেজুইমি, ইন্টারভিউ, আউটসোর্সিং, ওপেন সোর্স টেকনোলজি ও এর কর্মক্ষেত্র বিষয়ক সেমিনার ও কর্মশালা করে থাকি। এছাড়া অন্যান্য যারা আউটসোর্সিং এর কাজ করতে আগ্রহী কিন্তু জানে না কিভাবে বা কোথা থেকে শুরু করতে হয় তাদেরকে নিয়েও কর্মশালা করে থাকি।
   #  আপনি কি একাই কাজ গুলো করে থাকেন না কোন টিম রয়েছে আপনার?
আমি সাধারণত যে ধরণের কাজ করে থাকি সেগুলোর জন্য বাংলাদেশে দক্ষ মানুষের বেশ অভাব। ছয় সদস্য বিশিষ্ট ছোট একটি টিম আছে যারা আমার প্রতিষ্ঠান বিগমাসটেকে কর্মরত। টিমের সদস্যদেরকে আমি নিয়মিত প্রশিক্ষণ দিয়ে যাচ্ছি এবং তাঁরা অসাধারণ কাজ করছেএদের মধ্যে সুশান্ত রায়, কামরুন নাহার ও শাফরিনা এর না বললেই নয়কাজের ধরণ বিশেষে বেশির ভাগ কাজই আমার নিজেকেই করতে হয় তারপরও আমার টিম আমাকে যথেষ্ট সহযোগিতা করে থাকে।
# সবশেষে যারা ফ্রিল্যান্সিং মোটামোটি শুরু করেছে, তাদের জন্য কিছু টিপস দিনকিভাবে তারা নিজের অবস্থান শক্ত করতে পারে
কাজ জানা না থাকলে আগে কাজ শিখতে হবে এবং দক্ষতা নিশ্চিত করতে হবে, তারপর আউটসোর্সিং উপর পর্যাপ্ত রিসার্চ যা এই ক্ষেত্রটির উপর পূর্ণ ধারণা দিবে শুরুতে কত অর্থ উপার্জন করা যাবে তা নিয়ে মাথা না ঘামিয়ে প্রথম কাজটি কিভাবে পাওয়া যায় সেটির জন্য ধৈর্য সহকারে যথেষ্ট চেষ্টা করতে হবে।
অনুকরণ না করে কাজ সম্পৃক্ত সফল কিছুকে অনুসরণের মাধ্যমে নিজের অবস্থান শক্ত করা সম্ভব বলে আমি বিশ্বাস করি।
সাইদ ইসলামের সাথে যোগাযোগ করার ঠিকানাঃ
Bigmastech Communications Limited
Unit 5A House 88 Road 17A
Banani Block E, Dhaka 1212
Bangladesh
Phone: +880-2-883-7900
সবশেষে যারা বিভিন্ন ফ্রিল্যান্স মার্কেটপ্লেসে এখনও নিজের অবস্থান ঠিকমত গড়ে তুলতে পারেননি এবং নিজের স্কিল বাড়ানোর জন্য মনে করেন প্রশিক্ষন দরকার। তারা আমাদের দেশের কয়েকজন অন্যতম ফ্রিল্যান্সার দ্বারা আয়োজিত ফ্রি সেমিনার, প্রশিক্ষন, কর্মশালায় যোগ দিতে পারেন।
নিচে কয়েকজন ফ্রিল্যান্সারদের নাম, ওদের প্রতিষ্ঠানের নাম ও ওয়েবসাইটের ঠিকানা দেয়া হলঃ
জাকারিয়া চৌধুরী, সিলেট আইটি একাডেমী, http://www.sylhetitacademy.com 
 সাইদ ইসলাম, বিগমাসটেক ট্রেনিং সেন্টার http://www.training.bigmastech.com

কম্পিটিটর এনালাইসিস শিখুন একদম হাতে কলমে এবং আয় শুরু করুন আজকে থেকেই(শেষ পর্ব)


সাধারণত যারা প্রফেশানালি এসইও এর কাজ করেন বা নিজের ওয়েবসাইটকে যারা এসইও করতে চাচ্ছেন তাদের জন্য কম্পেটিটর এনালাইসিজ বা কম্পেটিটর রিসার্চ সম্পর্কে ভাল ধারণা থাকাটা অনেক জরুরী। ঠিকমত কম্পেটিটর রিসার্চ করতে পারলে আপনার সাইটের প্রতিদ্বন্দী সাইটগুলো সম্পর্কে ভাল ধারণা পাবেন তাহলে আপনার ওয়েবসাইটের এসইও করাটা অনেক সহজ হয়ে যায় এবং র্যাংকিংয়ে উপরের দিকে থাকা আপনার সাইটের রিলেটেড অনেক সাইটকে টপকে আপনার সাইটকে খুব সহজে সার্চ ইঞ্জিনের টপে নিতে পারবেন। এবার আসুন দেখি কম্পেটিটর এনালাইসিস কি? কেন করবেন এবং কিভাবে করবেন কম্পেটিটর এনালাইসিস।
কম্পিটিটর অ্যানালাইস কি এবং কেন করা হয় এ কাজ, সেটি বললাম। কিভাবে করত হয়, সেটি এবার জানানো হবে।  আগের পর্বের লিংকঃ কম্পেটিটর এনালাইসিস শিখুন একদম হাতে কলম এবং আয় শুরু করুন আজকে থেকেই(১ম পর্ব) ধাপঃ২: প্রথম দুটি কলামতো পূরন করলাম। কারন প্রথম কলামে সিরিয়াল নাম্বার, দ্বিতীয় কলামের তথ্যের জন্য গুগলে গিয়ে কীওয়ার্ডটি দিয়ে সার্চ দিন। সেই সার্চের লিস্টের প্রথম ৫টি ওয়েবসাইটের url টি নিয়ে ২য় কলামে লিখুন।
ধাপঃ ৩: ৩য় কলামে অর্থাৎ page PR কলামে সেই ওয়েবসাইটের পেজটির PR যোগ করুন। এই তথ্য খুজের বের করার জন্য নিচের লিংক হতে সাহায্য নিতে পারেন। http://www.prchecker.info/
ধাপঃ ৪: ৪র্থ কলামে ডোমেইন পেইজ র্যাংকের তথ্য লিখতে হবে। উপরের একই লিংক থেকেই এই তথ্যটিও যোগাড় করে নিতে হবে।
ধাপঃ ৫: ৫ম কলামে অর্থাৎ অ্যালেক্সা র্যাংকিং কলামে অ্যালেক্সা র্যাংকের তথ্যটি যোগ করুন। সেজন্য নিচের ওয়েবসাইটে যেতে হবে।http://www.alexa.com/
ধাপঃ৬: ৬ষ্ঠ কলামে অর্থাৎ No of Indexed page কলামে কতটি পেজ ইনডেক্স করা হয়েছে, সেই তথ্যটি বসাতে হবে। সেটি বের করার জন্য আপনার ব্রাউজারে অ্যাডওন ইনস্টল করে নিতে হবে। অ্যাডওনটি ইনস্টলের জন্য নিচের লিংকে প্রবেশ করুনঃhttp://www.seoquake.com/ এই অ্যাড-ওনটি ইনস্টল থাকলে আপনি ইনডেক্স পেজের তথ্য পেয়ে যাবেন। আগের তথ্যগুলোসহ সকল তথ্যগুলো এটি ইনস্টল থাকলে সহজে পেযে যাবেন।
ধাপঃ৭: ৭নং কলামে অর্থাৎ ”google places” নামের কলামটিতে গুগল প্লেসে এই ওয়েবসাইটটি লিস্টেড আসে কিনা, সেটি উল্লেখ করেছি। গুগলের সার্চ রেজাল্টের দিকে তাকালেই আশাকরি বুঝতে পারবেন, সেটি গুগল প্রেসে লিস্টেড আছে কিনা।
ধাপঃ৮: এই কলামে গুগল প্লাসে কোন পেজ আসে কিনা সেটি লিখতে হবে। সেটি জানার জন্য seo quake অ্যাডওন টি থেকে সাহায্য পেয়ে যাবেন।
ধাপঃ৯: এই কলামে গুগল রিভিউ স্ট্যাটাসটি লিখা হয়েছে।এই কলামের তথ্যের জন্য গুগলের সার্চ রেজাল্ট পেজ থেকেই তথ্য পেয়ে যাবেন। আপনি যখন Cleaning Service NYC কীওয়ার্ডটি দিয়ে সার্চ করেছেন, তখন যেই ফলাফল গুগল আপনাকে প্রদর্শন করেছে, সেখানে ওয়েবসাইটের নামের নিচে দেখতে পারবেন, গুগল রিভিউয়ের তথ্য।
ধাপঃ১০: এই কলামটিতে লিখতে হবে আপনার টার্গেটেড কীওয়ার্ডটি সেই ওয়েবসাইটের টাইটেলে দেওয়া আছে কিনা।যদি কীওয়ার্ডটি টাইটেলে থাকে তাহলে কলামটিতে yes লিখতে হবে।
ধাপঃ১১: আপনার টার্গেটেড কীওয়ার্ডটি যদি র্যাংক পাওয়া ইউ আর এলে থাকে তাহলে সেটি এই কলামে উল্লেখ করতে হবে। এই তথ্যটি বের করার জন্য ওয়েবসাইটটিকে ব্রাউজারে ওপেন করলেই অ্যাড্রেসটি দেখলেই বুঝতে পারবেন।
ধাপঃ১২: ১২নং কলামে খুজে দেখতে হবে কম্পিটিটেরের ওয়েবসাইটের মেটা ডেসক্রিপশনে আপনার টার্গেটেড কীওয়ার্ডটি ব্যবহার করা হয়েছে কিনা। সেজন্য ওয়েবসাইটটি ব্রাউজারে ওপেন করে ctrl + u চাপতে হবে। তাহলেই ওয়েবসাইটটির কোড আপনার কাছে উন্মুক্ত হবে। সেখানেই মেটা ডেসক্রিপশনটি খুজে নিয়ে দেখুন কীওয়ার্ডটি ব্যবহার করা হয়েছে কিনা। যদি ব্যবহার করা হয়ে থাকে, তাহলে আপনার এক্সসেল ফাইলের কলামে উল্লেখ করুন।
ধাপঃ ১৩: টার্গেটেড কীওয়ার্ড ওয়েবসাইটের প্রমিনেন্ট এরিয়াতে থাকলে সেটি উল্লেখ করা হয়েছে এ কলামটিতে। ওয়েবসাইটের প্রমিনেন্ট অ্যারিয়া হচ্ছেঃ<b>, <b>, <body>,  <h1>, <title>, <p>, <br>, <i> , <em> ধাপঃ ১৪: ওয়েবসাইটটির ডোমেইন বয়স চেক করে সেই তথ্যটি এক্সসেল ফাইলে ১৪ নং কলামে উল্লেখ করতে হবে। সেটা জানার জন্য লিংকটিতে প্রবেশ করুনঃ http://smallseotools.com/domain-age-checker/
seo compititor elements

ধাপঃ ১৫: এই কলামটিতে অর্থাৎ content age কলামে ওয়েবসাইটের কনটেন্টের বয়স লিখা হবে। এ তথ্যটি বের করার জন্য নিচের লিংকটিতে যেতে পারেন। লিংকঃ web.archie.org এ লিংকে গিয়ে নির্দিষ্ট জায়গাতে কম্পিটিটর সাইটের ঠিকানা লিখে সার্চ দিন, তথ্যটি পেয়ে যাবেন।
ধাপঃ ১৬: কম্পিটিটর ওয়েবসাইটগুলোর সোশ্যাল সিগনাল জেনে এই কলামটিতে লিখতে হবে। সেই তথ্য বের করার জন্য রয়েছে একটি টুলস। সেই লিংকঃ http://monitoringsocials.com/ এখানে টুইটার, ফেসবুক, ডিগ, স্ট্যাম্বলআপন, ডেলিসিয়াস, লিংকেডিনের রিপোর্ট নিয়ে সেটি এক্সসেল ফাইলে সেভ করতে হবে।
ধাপঃ ১৭: কম্পিটিটরের ব্যাকলিংক সংখ্যা এই কলামে উল্লেখ করতে হবে। ওয়েবসাইটের ব্যাকলিংক চেক করার জন্য লিংক দিচ্ছি,http://smallseotools.com/backlink-checker/ এই লিংকে গিয়ে ওয়েবসাইটের নাম দিয়ে সার্চ দিলেই ব্যাকলিংক সংখ্যা জানা যাবে।
ধাপঃ ১৮: এই ধাপে এসে কাজ শেষ। সকল তথ্য পেয়ে গেছি। ৫টি কম্পিটিটর ওয়েবসাইটের তথ্যগুলোকেই এক্সসেল ফাইলে লিপিবদ্ধ করার কাজ শেষ। কাজ শেষের পর এক্সসেল ফাইলটি কিরকম হয়েছিল সেটি দেখার জন্য এক্সসেল ফাইলটি নিচের লিংক থেকে ডাউনলোড করে নিতে পারেন।
কম্পিটিটর অ্যানালাইসিস রিপোর্ট ডাউনলোড লিংক।
এখানে বায়ারের চাহিদা অনুযায়ি যা যা দরকার ছিল, সেগুলোই শুধু দেখানো হয়েছে। তবে কম্পিটিটর অ্যানালাইস করার জন্য আরো অনেক তথ্য বের করার প্রয়োজন হতে পারে। সেগুলোর প্রয়োজন অনুযায়ি, বাকিটুকু গুগলের সাহায্য নিয়ে বের করে নিতে পারেন। কিংবা ফেসবুকে আমার সাথে যোগাযোগ করেও জেনে নিতে পারেন। যতটুকু জানা আছে, চেষ্টা করব সহযোগিতা করার। তাছাড়া ক্রিয়েটিভ আইটির ফেসুবক গ্রুপে গিয়েও প্রশ্ন করতে পারেন।

কম্পেটিটর এনালাইসিস শিখুন একদম হাতে কলম এবং আয় শুরু করুন আজকে থেকেই(১ম পর্ব)

কম্পেটিটর এনালাইসিস শিখুন একদম হাতে কলম এবং আয় শুরু করুন আজকে থেকেই(১ম পর্ব)

সাধারণত যারা প্রফেশানালি এসইও এর কাজ করেন বা নিজের ওয়েবসাইটকে যারা এসইও করতে চাচ্ছেন তাদের জন্য কম্পেটিটর এনালাইসিজ বা কম্পেটিটর রিসার্চ সম্পর্কে ভাল ধারণা থাকাটা অনেক জরুরী। ঠিকমত কম্পেটিটর রিসার্চ করতে পারলে আপনার সাইটের প্রতিদ্বন্দী সাইটগুলো সম্পর্কে ভাল ধারণা পাবেন তাহলে আপনার ওয়েবসাইটের এসইও করাটা অনেক সহজ হয়ে যায় এবং র‍্যাংকিংয়ে উপরের দিকে থাকা আপনার সাইটের রিলেটেড অনেক সাইটকে টপকে আপনার সাইটকে খুব সহজে সার্চ ইঞ্জিনের টপে নিতে পারবেন। এবার আসুন দেখি কম্পেটিটর এনালাইসিস কি? কেন করবেন এবং কিভাবে করবেন কম্পেটিটর এনালাইসিস।

all tips seo compititor analisis 2016



কম্পেটিটর এনালাইসিস কি?



সোজা কথায় বলতে গেলে কম্পেটিটর এনালাইসিস হচ্ছে নিজের প্রতিদ্বন্দীদের সম্পর্কে নিজের মধ্যে যথেষ্ট ভাল ধারণা তৈরি করতে পারা যাতে সেই ধারণাগুলোকে কাজে লাগিয়ে নিজের প্রস্তুতিপর্বটা ভালভাবে সেরে নিতে পারেন। এসইও এর ক্ষেত্রে কম্পেটিটর এনালাইসিস হচ্ছে আপনার ওয়েবসাইটের মোস্ট রিলেটেড ভাল সাইটগুলো সম্পর্কে খোজ খবর নেয়া, অর্থাৎ সেই সাইটগুলোতে ঢুকে সেগুলোতে কি মানের এসইও করা হয়েছে বা কিভাবে কাজ করা হয়েছে এগুলো সম্পর্কে রিসার্চ করা। এতে করে সেই সাইটগুলোর এসইও এর ব্যাপারে অনেক ভাল আইডিয়া পেয়ে যাবেন এবং আপনার সাইটের এসইও করতে গিয়ে তাদের দুর্বল দিকগুলোকে টার্নিং পয়েন্ট হিসেবে নিতে পারবেন। সেই অনুযায়ী যদি কাজ করতে পারেন তাদেরকে টপকে সার্চ রেজাল্টের টপে যাওয়া খুব একটা কঠিন হবে না আপনার জন্য।


কেন করবেন কম্পেটিটর এনালাইসিস?

সবাইতো এসইও করে নিজের ব্যবসার প্রসারের জন্য। সুতরাং প্রত্যেকেই চায়, তার ব্যবসার প্রসারে সর্বোচ্চ মেধা ব্যবহার করবে ‍অবশ্যই। আপনি যদি নিজের ব্যবসার উন্নতির জন্য মার্কেটিং শুরু করেন, তাহলে শুরুতেই আপনার প্রতিদন্দীদের ব্যপারে আইডিয়া নেয়া উচিত, প্রতিদন্দীদের কি কি দুর্বলতা আছে কিংবা কি কি শক্তি আছে, সেগুলো না জেনেই যদি আপনি মার্কেটিং করার জন্য নামেন, তাহলে আপনার লক্ষ্য পূরণ করতে পারবেননা, পারলেও অনেক সময় লেগে যাবে। আর যখন এই অ্যানালাইসিস রিপোর্ট বের করে কাজ শুরু করবেন, তখন আপনার কাজের পরিমান যেমন কমে যায়, তেমনি সফলতার সম্ভাবনাটুকু বেড়ে যাবে।

 কম্পিটিটির অ্যানালাইসিস করার পদ্ধতিঃ
তানজিন ওডেস্কে পাওয়া তার একটি কাজের শুরু থেকে শেষ অবধি বর্ণনা করে পুরো কাজটি বুঝিয়েছে।

ওডেস্কে তার কাজটির বর্ণনা ছিলঃ

Need an seo expert for competitor analysis of 14 keyword. I need detailed research on on a xls sheet. Pls provide an example with your cover letter. So that I can understand how expert you are.  Happy Bidding !!!

কাজটি পাওয়ার জন্য তার কভার লেটার ছিলঃ

Hi,
I am Tanjin. I am new to odesk. But I have over 5 years of experience in On page and Off Page SEO, SMM, SEM & Linkbuilding.
SEO is my PASSION! I enjoy helping companies to receive high rankings for their sites. I have very good experience in competitor analysis. Pls see the attached format as an example. Hope you will like it. If you need any chages pls let me know.
Thanks and waiting for your positive response.
Regards From
Tanjin
কাজটি করার শুরুতেই কীওয়ার্ডটি (Cleaning Service NYC) দিয়ে গুগলে সার্চ করে যেই ওয়েবসাইটগুলো পাওয়া যায়, সেগুলোর মধ্যে ১ম থেকে ৫ম পযন্ত ওয়েবসাইটগুলোকে অ্যানালাইস করে রিপোর্ট বের করা হয়।
আমার একটি কীওয়ার্ডঃ Cleaning Service NYC
এই কীওয়ার্ড দিয়ে গুগলে সার্চ দিয়ে প্রথম ৫টি কোম্পানীর নাম খুজে পাবেন।
ধাপঃ ১: সবার প্রথমে একটি এক্সসেল ফাইল খুলুন। যেই যেই তথ্যগুলো আপনার সংগ্রহ করতে হবে। সেগুলোর জন্য আলাদা আলাদা কলাম তৈরি করুন। আমার প্রয়োজন অনুযায়ি আমি এখানে ১৭ টি কলাম তৈরি করেছি।
নামগুলো যথাক্রমে উল্লেখ করছি।
No, competitor url, Page PR, Domain PR, Alexa Rank, No of Indexed page, google places, google+ page, Google Review (No, status of review), keyword in title, keyword in url, keyword in Description, Keyword prominence, Domain age, content age
এক্সসেল ফাইল প্রস্তুত। এবার প্রতিটি কলামে বসানোর জন্য তথ্য সংগ্রহের পালা।

বাকি বিষয়গুলো শিখব পরের পর্বে। ভাল লাগলে কমেন্ট করে জানান, তাহলে পুরো লিখাটি শেষ করতে আগ্রহবোধ করব।

এসইওয়ের জন্য প্রয়োজনীয় কিছু সংযুক্তি

সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেসনের সাথে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ ভাবে অনেক গুলো বিষয় জড়িত আছে। বিষয় গুলো নিয়ে ওয়েবে অনেক কনটেন্ট আছে। যারা এসইও শিখতে চায় তারা একের পর এক লিঙ্ক গুলো পড়ে নিলে নিজেকে এসইও কনসালটান্ট হিসেবে তৈরি করে নিতে পারবে।  ওয়েবে প্রতিনিয়তই হালনাগাদ তথ্য প্রকাশিত হয়। এখানে থাকা সংযুক্তি ছাড়াও অনেক ভালো কনটেন্ট থাকতে পারে। অনেক বেশি তথ্য নতুনদের জন্য সমস্যার কারন তাই ভিত্তি তৈরির জন্য যথেস্ট সেই দিকে লক্ষ্য রেখে লিঙ্ক গুলো যুক্ত করেছি।

seo learning tips & tricks
  • কিওয়ার্ড রিসার্চ
    • তালিকা তৈরি
    • কিওয়ার্ড যাছাই বাছাই ও নিবার্চন
    • কম্পিটিশন এনালাইসিস
  • সার্চ ইঞ্জিন বান্ধব সাইট তৈরি
    • কোড
    •  ডিজাইন (পরোক্ষ)
    • কন্টেন্ট তৈরির পরিকল্পনা ( পরোক্ষ)
    • নেভিগেশন
    • কিওয়ার্ড অপটিমাইজড কনটেন্ট
    • ইন্টারনাল লিঙ্কং
    • ইউজাভিলিটি (পরোক্ষ)
  • অথরিটি তৈরি
    • ইনকামিং লিঙ্ক
    • সোশ্যাল সিগনাল
  • এনালিটক্স (পরোক্ষ)
এসইও ফোরাম ও গ্রুপ
অবশ্যই এই ফোরাম গুলোতে নিবন্ধন করবেন। নিয়মিত ভাবে সাইট গুলো ব্যবহার করবেন।
গুগলকে জানা ও বুঝার
গুগলকে জানা ও বুঝার মাধ্যমে এসইও শেখা শুরু করতে পারলে অনেক বিষয় সহজ হয়ে যায়। গুগল সম্পৃকিত গুরুত্বপূর্ণ সংযুক্তি।
কিওয়ার্ড রিসার্চ
ওয়েব সাইট ও এসইওয়ের সাফল্য নির্ভর করে কত দক্ষতার সাথে কিওয়ার্ড রিসার্চ করা হয়েছে তার উপর। কিওয়ার্ড রিসার্চ নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ কিছু সংযুক্তি।
এসইও গাইড
লিংক বিল্ডিং
সাইট স্ট্রাকচার
কিওয়ার্ডের তালিকা চুড়ান্ত করার পরের কাজটি হলো সাইটের ইনফোরমেশন আর্কিটেকচার ঠিক করা। সাইটের আর্কিটেকচার র‍্যাঙ্কিংয়ে বেশ ভুমিকা রাখে।
লেখা তৈরি
এসইওয়ের সাথে লেখার একটা সম্পর্ক আছে। উন্নত মানের লেখা না হলে যেমন র‍্যাঙ্ক করবে না ,আবার ভিজিটর এসে ফেরত গেলে কিংবা কাঙ্খিত কাজটি নাও করতে পারে। নিজের সাইট হলে অনেকে হয়তো নিজেই লিখে অন্যথায় ক্লায়েন্ট নিজে বা তার লেখক লিখার দ্বায়িত্ব পালন করতে পারে। এসইও প্রফেশনালরা কিংবা যারা লেখক তাদের কাজে লাগবে এমন কিছু সংযুক্তিঃ
ইউজাবিলিটি
কনটেন্ট মার্কেটীং
 সোর্চঃ কাসেম ব্লগ